Showing posts with label আবহাওয়া. Show all posts
Showing posts with label আবহাওয়া. Show all posts

Monday 9 May 2022

‘অশনি’ মোকাবিলায় ৬২৯ আশ্রয় কেন্দ্র ও ৮৪৪০ স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত

‘অশনি’ মোকাবিলায় ৬২৯ আশ্রয় কেন্দ্র ও ৮৪৪০ স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত


বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ মোকাবিলায় ৬২৯টি আশ্রয় কেন্দ্র ও ৮ হাজার ৪৪০ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

সোমবার (৯ মে) বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান জানান, ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। সংকেত বাড়লই জরুরি সভা ডেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ইতোমধ্যে জেলায় মোট ৬২৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির বরগুনার টিম লিডার জাকির হোসেন মিরাজ জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৮ হাজার ৪৪০ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন। ৪ নম্বর সতর্কসংকেত জারি হলেই তারা কার্যক্রম শুরু করবেন।

জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’র প্রভাবে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে বরগুনায়। সকাল থেকেই শুরু হয়েছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। কোথাও কোথাও বইছে দমকা হাওয়া। অশনির প্রভাবে টানা বর্ষণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।

বরগুনা জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) উপপরিচালক আবদুল লতিফ জানিয়েছেন, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় অশনি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।

সোমবার (৯ মে) সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৯৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’। ধীরে ধীরে এটি উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। 
শক্তি সঞ্চয় করে উপকূলের দিকে ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’

শক্তি সঞ্চয় করে উপকূলের দিকে ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’


দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ শক্তি সঞ্চয় করে উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে।

সোমবার (৯ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চিন্তার কোনো কারণ নেই। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী যেভাবে ছিল এখনও সেভাবেই আছে ঘূর্ণিঝড় অশনি। তবে বাংলাদেশের শঙ্কা কাটছে। ঘূর্ণিঝড়টি আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে ভারতের উড়িষ্যার দিকে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টির অবস্থান হয়তো আজও তেমন পরিবর্তন হবে না। যেভাবে আছে, সেভাবেই থেকবে। বরং এটি আস্তে আস্তে দুর্বল হতে পারে। আজ পর্যন্ত এটা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই থাকবে। ওই রকম কোনো পরিবর্তন হবে না। আজকের পর অশনি আস্তে আস্তে দুর্বল হবে।

শাহীনুল ইসলাম বলেন, দেশে আজ বৃষ্টি, বাতাস থাকতে পারে। তবে আপাতত বাংলাদেশ শঙ্কামুক্ত থাকবে। এখন পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী, এটি ভারতের উড়িষ্যার দিকে যাচ্ছে। তবে উপকূলে ধেয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে এর গতি কমে যাবে। যার ফলে বাংলাদেশে এর সেভাবে প্রভাব পড়বে না।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বুলেটিন-৭ অনুযায়ী, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কিলোমিটার। যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১১৭ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে বলে জানায় আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, এখন পর্যন্ত চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

এদিকে অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে সোমবার (৯ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায়, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা-ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে প্রবল বিজলি চমকানোসহ বৃষ্টি-বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

অন্যদিকে মাদারীপুর, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, মাইজদীকোর্ট, ফেনী, খুলনা ও যশোর জেলাসহ সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে।

Saturday 23 April 2022

শনিবার সিলেট-সহ যেসব জায়গায় হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

শনিবার সিলেট-সহ যেসব জায়গায় হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি


শনিবার সিলেট-সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঝড়ের সঙ্গে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এমন অবস্থায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়া সারা দেশের দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

আগামী ৪৮ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাবাসে বলা হয়েছে, দিন ও রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। 

Wednesday 20 April 2022

সিলেটে ৬০-৮০ কি.মি বেগে কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা

সিলেটে ৬০-৮০ কি.মি বেগে কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা


রাজধানীতে তীব্র গরমের মধ্যে ভোর রাত থেকে নেমে এসেছে স্বস্তির বৃষ্টি। তার সঙ্গে দফায় দফায় বয়ে গেছে কালবৈখাশী ঝড়ও।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক জানিয়েছেন- খুলনা, বরিশাল বিভাগ ও চট্টগ্রামের কিছু অংশ ব্যাতীত দেশের সব বিভাগেই এ অবস্থা বিরাজমান।

এক পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে- রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, কুমিল্লা, নােয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কি.মি. বা তার অধিক বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ কাল বৈশাখী ঝড় অস্থায়ীভাবে ঝড়াে হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুশিয়ারী সংকেত (পুনঃ) ২ নম্বর নৌ হুশিয়ারী সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। তবে সবচেয়ে তীব্র ঝড় বয়ে গেছে রংপুরে, সেখানে ৭৮ কিলোমিটা বেগে হানা দিয়েছে কালবৈশাখী। আর রাজধানীতে ৭০ কিলোমিটার বেগে এয়ারপোর্ট এলাকায় কালবৈশাখী বয়ে গেছে। আগারগাঁওয়ে ঝড়ের তীব্রতা ছিল ৫৫ কিলোমিটার। বেলা ১১ টায় রিপোর্ট লেখার সময়ও চলছিল কালবৈশাখী। তিনি বলেন, সূর্যের দেখা মিলবে।

তবে আগামী ২৪ ঘণ্টা এমন আবহাওয়া থাকবে। ২২ এপ্রিল ফের এমন হতে পারে। ২৪ এপ্রিল কেটে যাবে। এক্ষেত্রে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত বিচ্ছিন্নভাবে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কালবৈশাখী ঝড় হবে। সকাল ৮টা পর্যন্ত দেশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে রংপুরে, ৬০ মিলিমিটার। ঢাকায় হয়েছে ৪০ মিলিমিটার বর্ষণ, সঙ্গে শিলাবৃষ্টিও ছিল। এছাড়া দেশের অন্যত্র পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়াে হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর (পুনঃ) ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। বর্তমানে পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ অবস্থান করছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে।

এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার (২১ এপ্রিল) সকাল পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়াে হাওয়ার সঙ্গে প্রবল বিজলী চমকানােসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

এছাড়া রাজশাহী, পাবনা, যশাের ও রাঙ্গামাটি অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা (১-৩) ডিগ্রী সে. হ্রাস পাবে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। 

Sunday 30 January 2022

হাড়কাঁপানো শীত আরও কয়েক দিন

হাড়কাঁপানো শীত আরও কয়েক দিন


দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চতুর্থ দিনের মতো অব্যাহত আছে শৈত্যপ্রবাহ। রোববার আরও তিন জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করেছে। এ নিয়ে ১১ জেলাসহ কয়েকটি বিভাগে তীব্র শীতের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এই শৈত্যপ্রবাহ আরও কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

অন্যদিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রারও ওঠানামা করছে। তেঁতুলিয়া ও রাজারহাটে শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার পরিস্থিতি আরেকটু অবনতি হয়েছে। তেঁতুলিয়ায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে শৈত্যপ্রবাহের প্রভাবে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে প্রায় সারা দেশের মানুষ। ঘনকুয়াশা ও তীব্র ঠান্ডায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। শীতবস্ত্র বা গরম কাপড়ের অভাবে প্রান্তিক জনপদে শীতার্ত মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। শীতের তীব্রতায় জনজীবন অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। 

আবহাওয়াবিদরা জানান, দুই-এক দিনের মধ্যে এই পরিস্থিতির উন্নতি ঘটতে পারে। পাশাপাশি আগামী ৫ দিনের মধ্যে বৃষ্টি হতে পারে। সেই হিসাবে পরিস্থিতির উন্নতি হলেও এক সপ্তাহের মধ্যে আবারো শীতের প্রকোপ বাড়তে পারে।

আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান জানান, গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাঙ্গামাটি, ফেনী, মৌলভীবাজার, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল ও ভোলা জেলা এবং সীতাকুণ্ড উপজেলাসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ চলছে। 

এবার শীতে গত শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কুড়িগ্রামে, ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গত মাসে একবার তাপমাত্রা ৬ দশমিক ১ ডিগ্রিতে নামে। তবে তাতে বড় এলাকাজুড়ে শীতের দাপট দেখা যায়নি।