চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দী (৩৫) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সোমবার রাতে স্বামী নোবেলসহ ২ জনকে আটক করে পুলিশ। এসময় পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নায়িকা শিমুকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন স্বামী সাখাওয়াত আলীম নোবেল।
এর আগে সোমবার কেরানীগঞ্জের আলীপুর ব্রিজের ঝোপ থেকে উদ্ধার করা হয় চলচ্চিত্র নায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর মরদেহ। সেদিন সকাল থেকেই নিখোঁজ ছিলেন শিমু। লাশটি বস্তায় ভরে ফেলে রাখা হয়েছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আলামত ও বস্তাবন্দি করে লাশ ফেলে দেয়ার ঘটনায় ব্যবহৃত প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শিমুর ভাই বাদী হয়ে একটি মামলাও করেছেন। শিমুর বড় ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন বলেন, শিমু ও তার স্বামীর মাঝে প্রায়ই ঝগড়া হতো। সেই ঝগড়ার সূত্র ধরেই হয়তো তাকে হত্যা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শহীদুল ইসলাম বলেন, লাশটি টুকরা করে দুটি বস্তায় ভরে ফেলে রাখা হয়। স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে খণ্ডিত অংশগুলো উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত শিমুর গলায় একটি দাগ রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শিমুর ভাই বাদী হয়ে একটি মামলাও করেছেন। শিমুর বড় ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন বলেন, শিমু ও তার স্বামীর মাঝে প্রায়ই ঝগড়া হতো। সেই ঝগড়ার সূত্র ধরেই হয়তো তাকে হত্যা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শহীদুল ইসলাম বলেন, লাশটি টুকরা করে দুটি বস্তায় ভরে ফেলে রাখা হয়। স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে খণ্ডিত অংশগুলো উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত শিমুর গলায় একটি দাগ রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
কুশিয়ারা নিউজ
বাংলাদেশ